এক তরুণের অসমাপ্ত প্রেম কাহিনি (পার্ট ৫ )
আকাশ ছোয়া ভালোবাসা ( যারা পার্ট ৪ দেখেন নাই এখনো তারা দেখার জন্য এখানে ক্লিক করুন )
তারপর আমার হাতের উপর হাত রেখে বলল, করিম তুমি আমাকে ছেড়ে যেওয়া, আমি সবার থেকে তোমাকে আলাদা ভাবে ভালোবাসি। আমার মা মারা যাবে, তুমি যদি আমায় ছেড়ে চলে যাও আমি একেবারে শূন্য হয়ে যাবো। এগুলো শুনার পর আমি তাকে শেষ। ভরস দিলাম। আমার মৃত্যু ছাড়া আমাকে তোমার থেকে কেউ আলাদা করতে পারবেনা। সে অনেক খুশি হলো এবং বলল, আমাদের ভালোবাসার একটা নাম দাও আমি বললাম আমি এসব বুঝি না। তুমি একটা নাম দাও, সে ভেবে নাম দিলো। (আকাশ ছোয়া ভালোবাসা)।
তারপর আমার হাতের উপর হাত রেখে বলল, করিম তুমি আমাকে ছেড়ে যেওয়া, আমি সবার থেকে তোমাকে আলাদা ভাবে ভালোবাসি। আমার মা মারা যাবে, তুমি যদি আমায় ছেড়ে চলে যাও আমি একেবারে শূন্য হয়ে যাবো। এগুলো শুনার পর আমি তাকে শেষ। ভরস দিলাম। আমার মৃত্যু ছাড়া আমাকে তোমার থেকে কেউ আলাদা করতে পারবেনা। সে অনেক খুশি হলো এবং বলল, আমাদের ভালোবাসার একটা নাম দাও আমি বললাম আমি এসব বুঝি না। তুমি একটা নাম দাও, সে ভেবে নাম দিলো। (আকাশ ছোয়া ভালোবাসা)।
দুপুর হয়ে গেলো আমরা বাসায় আসার সময় একটা গোলাম ফুল কিনে দিলাম। আমি চলে আসার সময় আমাকে একটা চিঠি দেয় এবং বলে একা বসে পড়বা এবং আমার হাতে ১০০ টাকা দেয় এবং বলে তুমি ভাড়া দিয়ে যাবা। সে বাসায় চলে গেলো আমিও চলে আসলাম। এসে চিঠিটা খুললাম। পুরো সপ্তাহের মনের অনুভূতি গুলো সেখানে লিখাছিলো।
এরপর আমরা প্রতি সপ্তাহ দেখা করতাম এভাবে অনেক দিন চলে গেলো। আমাদের প্রেমের বয়স যখন সাত মাস ১দিন তখন তার মা মারা যায়, সেই দিন ছিলো ২৯-০৩-২০২২ইং রোজ, মঙ্গলবার। সে আমাকে দুই দিন পর জানায় ১ তারিখে যে তার আম্মা মারা গেছে। সে ভিষন কাদছিলো, তার কান্না দেখে আমি ভেংগে পড়ি। আমি তখন ছিলাম ঢাকা গুলশান-১ আমার বন্ধু একটা আইডি কম্পানিতে জব করতো, আমি সেখানে গেছিলাম আমার বাসা থেকে আমার যেতে দিবে না, আমি জোর করে গেছিলাম আমার বয়স কম দেখে। আমি আমার বাবার কাছ থেকে ১লাখ টাকা নিয়ে ঘুস দিলাম আমি ঢাকা গেছিলাম শুধু মাত্র কেয়ার জন্য, আমাকে যে কোন কাজে লাগাতে হবে, নাহলে আমি কেয়াকে পাবো না।
যখন তার মা মারা যায় তখন আমার ঢাকা যাওয়া ২ মাস হয়েছে ৫ মাস ট্রেনিং এর ভিতর মাত্র ২ মাস হয়েছে। তার মা মারা যাওয়ার ২দিন পর রোজা শুরু হলো, ০৭-০৯-২০২২ইং তারিখে। কেয়া আমাকে ফোন দিলো এবং বলল, তার বিয়ে ঠিক করছে, আমি আর তোমার সাথে কথা বলতে পারবো না। আমার পুরো শরীর গরম হয়ে গেছিলো বুঝতে পারছিলাম না যে কি করবো, আমি বললাম যে, বিয়ের প্রস্তাব পাঠায়, সে বলল, তুমি যদি পাঠাও তাহলে আমার মরা মুখ দেখবে, আমি এ কথা শুনার পর পুরাই ভেংগে পড়লাম কষ্টের মাঝ দিয়েও বলে দিলাম ঠিক আছে ভালো থাকিও বলে ফোনটা কেটে দিলাম এভাবে ৫দিন কেটে গেলো। তার কথা মনে হলেই কেন জানি চোখ দিয়ে পানি চলে আসতো। কেয়ার কোন দোষ নেই ঐ এ সব কথা অর ফ্যামিলির চাপে বলেছে ঐ তখন অনেক ছোট তার ভালো হয়ে হুস হয়নি
আমার আম্মা আর আমার ভাবী সব কিছুই জানতো ১২ তারিখে আমার ভাবী আমাকে অনেক বুঝালো। আমাকে ভাবী বলল, বাবাকে বলে বিয়ের প্রস্তাব পাঠাও, আমি ভাবীকে বললাম তুমি বাবাকে রাজি করাও, এভাবে আমার পরিবারের সবাই রাজি হলো।
বিয়ের প্রস্তাব পাঠালো কেয়ার বাবা আমাদের বাসায় আসলো
এক তরুণের অসমাপ্ত প্রেম কাহিনি গল্পের পার্ট ৬ আসতছে আগামীকাল দুপুর ১১.৫৫ মিনিটে
wow