ঘরোয়া পদ্ধতিতে ফর্সা হওয়ার উপায়

পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরনের মানুষ রয়েছে কেউ কালো কেউ ফর্সা আবার কেউ শ্যামলা তবে যারা কালো রয়েছে তারা সব সময় চায় নিজেকে একটু সুন্দর দেখাইতে ফর্সা হতে শরীরের রং ফর্সা করতে বা কালো রং দূর করতে খুব একটা সম্ভাবনা না থাকলেও আজকালকার যুগে ক্রিম বা ঘরোয়া উপায়ে মানুষ নিজের শরীরবা ত্বক ফর্সা করে থাকে।

ঘরোয়া-পদ্ধতিতে-ফর্সা-হওয়ার-উপায়

যাদের গায়ের রং কালো তারা কিছু ঘরোয়া উপায়ে গায়ের রং ফর্সা করতে পারে। কালো থেকে ফর্সা হওয়া ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত নিয়ে থাকছে আমাদের আজকের আর্টিকেল। আজকে আমরা জানবো কিভাবে স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়া যাবে। তাই, আজকে আর্টিকেলটি অবশ্যই অনেক গুরুত্বপূর্ণ জেনে নেওয়া যাক, কিভাবে স্থায়ীভাবে ঘরোয়া উপায়ে নিজেকে বা নিজের ত্বককে ফর্সা করবো।

পেজ সূচিপত্রঃ ঘরোয়া পদ্ধতিতে ফর্সা হওয়ার উপায়?

ঘরোয়া পদ্ধতিতে ফর্সা হওয়ার উপায়?

ঘরোয়া পদ্ধতিতে ফর্সা হওয়ার উপায়।  আমাদের দেশে অনেকেই মানুষ আছে যারা কালো বা শ্যামলা তারা ফর্সা হতে চাই। কোনো ক্রিম না ব্যবহার করে, ফর্সা হতে তাদের জন্য এই ঘরোয়া উপায়ে উজ্জ্বল রাখার জন্য প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করা যেতে পারে । যেমন: লেবুর রস ভিটামিন সি সমৃদ্ধ যা ত্বকের কালো দাগ দূর করতে সহায়তা করে, এটি মধুর সাথে মিশিয়ে মুখে মুখে লাগালে ত্বক উজ্জ্বল করে এবং হলুদের মিশ্রণ ত্বকে দিলে ত্বক অনেক পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকে নিয়মিত এই কাজগুলো করলে ত্বক স্বাভাবিক ভাবে উজ্জ্বলতা বাড়বে।

আবার এলোভেরা জেল ও মসৃণ রাখার জন্য খুবই জনপ্রিয়। এটি সূর্যের ক্ষতি থেকে ত্বককে রক্ষা করে। মুখে লাগালে দাগ কমে যাবে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে আবার শসার রস ঠান্ডা এবং তর্কের ক্লান্তি দূর করে এবং আপনারা চাইলে টমেটো ব্যবহার করতে পারেন। টমেটো রস ত্বক ফর্সা এবং সতেজ রাখে এই উপাদান ব্যবহার করলে ত্বকের কালো দাগ দূর হবে এবং ত্বক ফর্সা হবে।

সুস্থ ও উজ্জ্বল ত্বকের জন্য জীবনযাত্রায় কিছু নিয়ম মানা জরুরি প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান করা। শরীরের টক্সিন ভিতরে ব্যবহার করা। ফল ও শাকসবজি খাওয়া পর্যাপ্ত ঘুম কারণ ঘুম ত্বকের সতেজ রাখতে সাহায্য করে। আবার সূর্যের আলোতে বেশি না ঘুরে বেড়ানো কারণ সূর্যের আলোতে বের হলে স্থানে স্কিন ব্যবহার করা উচিত না হলে রোদে পুড়ে যাবে তাই আমাদের সূর্যের আলোতে না ঘুরে বেড়ানো উচিত নিয়মিত যত্ন নিলে ঘরোয়া উপায়ে প্রাকৃতিক ফর্সা হয়ে উঠবে।

কালো থেকে ফর্সা হওয়া কি সম্ভব ?

কালো থেকে ফর্সা হওয়া কি সম্ভব হ্যাঁ অবশ্যই সম্ভব। তা হলো ঘরোয়া উপায়ে ফর্সা হওয়া সম্ভব। আমরা যদি ত্বকের নিয়মিত যত্ন নেই তাহলে তাদের উজ্জ্বলতা এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বাড়বে ময়লা রোদ্দে পোড়া বা দূষণের কারণে তো অনেক সময় মলিন হয়ে যায়। সঠিক যত্ন নিলে এই সমস্যাগুলো দূর করা সম্ভব হলে তো স্বাভাবিক রং আরো সুন্দর দেখাতে পারে এবং ফর্সা হবে কালো ত্বককে ফর্সা করতে একটু ত্বকের যত্ন নিতে হবে তাহলে তো ফর্সা হবে।

প্রাকৃতিক উপায়ে বা ঘরোয়া উপায়ে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর জন্য কিছু পদ্ধতি ব্যবহার করা যায়। যেমন: অ্যালোভেরা, শসা, টমেটো রস এগুলো ত্বকে উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে এগুলো নিয়মিত ব্যবহার করলে তর্কের কালো দাগ কমে যায়অ সতেজ রাখে, আবার পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করলে। সুস্বাস্থ্য খাবার খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে এবং ত্বক সতেজ থাকে।

ফর্সা হওয়ার চেয়ে সুস্থ ও পরিষ্কার ত্বক রাখায় আসল বিষয়। কেমিক্যালযুক্ত ক্রিম ব্যবহার করলে ক্ষতি বাড়তে পারে। এর জন্য ঘরোয়া উপায়ে ত্বককে সুস্থ পরিষ্কার রাখতে হবে। তাই প্রাকৃতিক উপায়ে যত্ন নিলে নিরাপদে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। যেমন: পর্যাপ্ত ঘুম, নিয়মিত ব্যায়াম, মানসিক চাপ কম থাকা টা জরুরি এসব মানলে তো প্রাকৃতিক ভাবে উজ্জ্বল বা ফর্সা সুন্দর হয়ে উঠবে।

লেবুর ব্যবহার করে ফর্সা হওয়ার উপায়?

লেবুতে ভিটামিন সি এবং প্রাকৃতিক ব্লিচিং উপাদান রয়েছে যা ত্বক উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। লেবুর রস সরাসরি মুখে লাগালে দাগ-ছোপ হালকা হয়। তবে সরাসরি ব্যবহার করার আগে অল্প পানি মিশিয়ে নেওয়া ভালো। এতে ত্বকে জ্বালা কম হবে। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করলে ফল পাওয়া যায়।

ঘরোয়া-পদ্ধতিতে-ফর্সা-হওয়ার-উপায়

লেবুর রস মধুর সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করলে ত্বক নরম ও উজ্জ্বল হয়। মধু ত্বককে আর্দ্র রাখে আর লেবু উজ্জ্বলতা বাড়ায়। এই মিশ্রণটি ১৫ মিনিট মুখে রেখে ধুয়ে ফেলতে হয়। নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বকের কালচে ভাব কমে। এটি প্রাকৃতিক ও নিরাপদ একটি ফেসপ্যাক। সূর্যের ক্ষতির দাগ কমাতেও এটি উপকারী।

লেবুর রস দই বা হলুদের সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করলে ফল আরও ভালো হয়। দই ত্বক ঠান্ডা রাখে আর হলুদ জীবাণুনাশক হিসেবে কাজ করে। ফলে ত্বক উজ্জ্বল হওয়ার পাশাপাশি ব্রণ কমে যায়। তবে লেবু ব্যবহারের পর সরাসরি রোদে না যাওয়াই ভালো। নিয়মিত যত্ন নিলে লেবু ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা করতে সহায়তা করে।

দুধ ব্যবহার করে ফর্সা হওয়ার উপায়?

ঘরোয়া পদ্ধতিতে ফর্সা হওয়ার আরেক উপায় হলো দুধ। আমরা সবাই জানি দুধ একটি পুষ্টিকর খাবার। আমরা সবাই খাই, কিন্তু অনেকেরই জানা নাই যে দুধ ব্যবহার করে নিজের ত্বককে উজ্জ্বল বা ফর্সা করা যায়। দুধে থাকা ল্যাকটিক অ্যাসিড ত্বকের মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে। এতে ত্বক মসৃণ ও উজ্জ্বল দেখায়। কাচা দুধ সরাসরি তোলার সাহায্যে মুখে লাগানো যেতে পারে।শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে নিয়মিত করলে ত্বকের কালচে ভাব কমে যায়।

দুধের সাথে মধু মিশে ফেসপ্যাক বানালে ত্বক নরম ও ফর্সা হয়। মধু আদ্রতা যোগায় আর দুধ ত্বক পরিষ্কার করে। মিশ্রণটি ২০ থেকে ৩০ মিনিট মুখে রেখে ধুয়ে ফেলতে হয়। এটি ত্বকের দাগ কমাতে সাহায্য করে। একই সাথে আবার ত্বক সতেজ রাখে।সহজ ঘরোয়া পদ্ধতি হিসেবে এটিও অনেক জনপ্রিয়।

দুধের সাথে বেসন বা চালের গুড়া মিশিয়ে ব্যবহার করলে প্রাকৃতিক স্ক্রাব তৈরি হয়। এটি মৃত কোষ দূর করে ত্বককে উজ্জ্বল করে।সপ্তাহে দুইবার এই প্যাক ব্যবহার করলে ত্বক উজ্জ্বল ও ফর্সা হবে। এছাড়াও রাতে ঘুমানোর আগে দুধ দিয়ে মুখ মুছে নিলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বক ফর্সা ও সুন্দর হবে

লুদ ব্যবহার করে ফর্সা হওয়ার উপায়?

হলুদ ব্যবহার করে ফর্সা হওয়ার উপায়?হলুদে প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে যা ত্বক উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। কাঁচা দুধ বা দইয়ের সাথে হলুদ গুঁড়ো মিশিয়ে মুখে লাগালে ত্বক ফর্সা হয়। এটি ত্বকের দাগ ছোপ কমায় এবং ব্রণ প্রতিরোধে সহায়ক। প্যাকটি ১৫ মিনিট মুখে রেখে ধুয়ে ফেলতে হয়। নিয়মিত ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।

হলুদ ও মধুর মিশ্রণ ত্বককে নরম ও উজ্জ্বল রাখে। মধু আর্দ্রতা যোগায় আর হলুদ ত্বকের রঙ উজ্জ্বল করে। এই মিশ্রণটি মুখে  ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলতে হয়। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করলে ত্বক ফর্সা দেখাতে শুরু করে। এটি একটি নিরাপদ ও ঘরোয়া উপায়। দীর্ঘমেয়াদে এটি কার্যকরী।

হলুদ ও বেসন একসাথে ব্যবহার করলে প্রাকৃতিক ফেসপ্যাক তৈরি হয়। এতে ত্বকের মৃত কোষ দূর হয় এবং ত্বক মসৃণ হয়। শসার রস বা গোলাপ জল মিশিয়েও এই প্যাক ব্যবহার করা যায়। এটি ত্বকের কালচে ভাব দূর করে উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনে। নিয়মিত যত্ন নিলে ত্বক প্রাকৃতিকভাবেই ফর্সা হয়ে ওঠে।

নিম পাতা ব্যবহার করে ফর্সা হওয়ার উপায়?

ত্বক ফর্সা করার প্রাকৃতিক উপায় হিসেবে নিমপাতা সেই পুরাতন কাল থেকে প্রচলিত। নিম পাতায় রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি যা ত্বকের দাগ দূর করে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে। নিম পাতা বেটে ফেসপ্যাক এটার ব্যবহার করলে ব্রণ ও ত্বকের কালচে ভাব দূর হয় এবং ত্বক সতেজ হয়। নিম সিদ্ধ পানি দিয়ে মুখ ধুলে ত্বক পরিষ্কার থাকে এবং সংক্রমণের ঝুঁকি কমে। নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বক নরম হয় এবং প্রাকৃতিক ভাবেই র্ফসা দেখা যায়।

নিম পাতার ব্যবহার পদ্ধতি
নিম পাতার ব্যবহার ত্বক ও স্বাস্থ্য রক্ষায় খুব কার্যকর। এটি ব্রণ ও ত্বকের দাগ কমাতে সাহায্য করে। তাজা নিম পাতা বেটে ফেসপ্যাক হিসেবে ব্যবহার করলে ত্বক নরম ও উজ্জ্বল হয়। নিম সেদ্ধ পানি দিয়ে মুখ ধোয়া ত্বক পরিষ্কার রাখে এবং সংক্রমণ কমায়। দই বা মধুর সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করলে প্রাকৃতিকভাবেই ত্বক ফর্সা দেখায়।
নিম পাতার উপকারিতাঃ
নিম পাতার উপকারিতা অনেক। এটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল হওয়ায় ত্বকের ব্রণ ও সংক্রমণ কমায়। নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বক পরিষ্কার ও উজ্জ্বল থাকে। নিম পাতার রস বা ফেসপ্যাক ত্বকের কালচে ভাব কমায় এবং ত্বককে নরম রাখে। এছাড়া সেদ্ধ নিম পানি দিয়ে মুখ ধোয়া ত্বককে সতেজ রাখে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। দই বা মধুর সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করলে ফল আরও ভালো হয়।

কলার ফেইস প্যাক?

কলার ফেস প্যাক কি? কলার ফেস প্যাক হলো ত্বককে নরম ও উজ্জ্বল রাখতে খুবই কার্যকর। কলায় থাকা ভিটামিন ও খনিজ ত্বককে প্রয়োজনীয় পুষ্টি যোগায়। কলা বেটে দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগানো যায়। এই প্যাকটি ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলা উচিত। নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বকের কালচে ভাব কমে আসে এবং ত্বক সতেজ থাকে।

ঘরোয়া-পদ্ধতিতে-ফর্সা-হওয়ার-উপায়

কলা ও মধুর মিশ্রণ ত্বককে আর্দ্র রাখে এবং নরম করে। মধু ত্বককে সতেজ রাখে এবং ব্রণ কমাতে সাহায্য করে। এই মিশ্রণ ত্বককে উজ্জ্বল ও স্বাভাবিক দেখায়। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করলে ফল আরও ভালো হয়। এটি একটি সহজ ও প্রাকৃতিক ঘরোয়া পদ্ধতি।


কলার সঙ্গে অলিভ অয়েল মিশিয়ে ফেসপ্যাক বানানোও কার্যকর। অলিভ অয়েল ত্বককে মসৃণ ও নরম রাখে। প্যাকটি ২০ মিনিট মুখে রেখে ধুয়ে ফেললে ত্বক ফর্সা ও উজ্জ্বল দেখায়। এটি প্রাকৃতিকভাবে ত্বকের যত্ন নেওয়ার সহজ উপায়। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক সুস্থ ও সতেজ থাকে।

পুদিনা পাতার ফেইস প্যাক?

পুদিনা পাতার ফেইস প্যাক কি? পুদিনা পাতার ফেস প্যাক হলো ত্বককে সতেজ ও ঠান্ডা রাখে।পুদিনা পাতায় থাকা প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপটিক ত্বকের ব্রণ ও দাগ কমাতে সাহায্য করে।পাতাগুলো বেটে দই বা মধুর সঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগানো যায়।প্যাকটি ১৫-২০ মিনিট রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলা উচিত।নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বক নরম, উজ্জ্বল ও সতেজ হয়।পুদিনা ও লেবুর রস মিশিয়ে ফেসপ্যাক বানালে ত্বক আরও উজ্জ্বল হয়।লেবুর ভিটামিন সি ত্বকের দাগ কমাতে সহায়ক।

এই মিশ্রণ সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করা যায়।ত্বক ফর্সা এবং প্রাণবন্ত দেখায় ।প্রাকৃতিকভাবে ত্বকের যত্ন নেওয়ার সহজ উপায় এটি।পুদিনা ও অলিভ অয়েল মিশিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করা যায়।অলিভ অয়েল ত্বককে মসৃণ ও নরম রাখে।প্যাকটি মুখে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলা উচিত।নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক ফর্সা ও উজ্জ্বল হয়।এভাবে ঘরোয়া উপায়ে ত্বক সুস্থ, সতেজ এবং প্রাণবন্ত থাকে।

এক দিনে ফর্সা হওয়ার উপায়?

এক দিনে ফর্সা হওয়ার কোনও স্থায়ী উপায় নেই, তবে ত্বককে উজ্জ্বল ও সতেজ দেখাতে কিছু সহজ ঘরোয়া উপায় আছে। যেমন মুখ পরিষ্কার করে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিলে ময়লা ও তেল কমে যায় এবং ত্বক তাৎক্ষণিকভাবে ফ্রেশ দেখায়। এছাড়াও বরফ কিউব হালকা করে ঘষে নিলে রক্তসঞ্চালন বাড়ে এবং ত্বকে অস্থায়ী উজ্জ্বলতা আসে।

লেবুর রস ও মধুর মিশ্রণ ব্যবহার করলে ত্বকের উপরিভাগের কালচে ভাব কমে যায়। লেবুতে প্রাকৃতিক ভিটামিন সি থাকায় ত্বক উজ্জ্বল করে আর মধু ত্বককে নরম রাখে। এই মিশ্রণ ১০ মিনিট মুখে লাগিয়ে ধুয়ে ফেললে ফর্সা ভাব পাওয়া যায়। তবে সংবেদনশীল ত্বকে লেবুর রস সরাসরি ব্যবহার না করাই ভালো।

প্রসাধনী ব্যবহারের মাধ্যমেও একদিনে ফর্সা দেখানো সম্ভব। হালকা ফাউন্ডেশন, বিবি ক্রিম বা ফেয়ারনেস পাউডার ব্যবহার করলে ত্বক মুহূর্তেই উজ্জ্বল ও ফর্সা দেখা যায়। তবে এগুলো কেবল সাময়িক সমাধান দেয়, স্থায়ী ফলাফল পেতে নিয়মিত যত্ন ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন অপরিহার্য।

পসংহার

ঘরোয়া পদ্ধতিতে ফর্সা হওয়ার উপায় উপরে আর্টিকেলটা আমরা পড়ে আসলাম আশাকরি আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনারা সকলেই কালো থেকে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় বা পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পেরেছি বা এখনো যারা আর্টিকেলটি ভালোমতো পড়েননি তারা দয়া করে ভালোভাবে পড়ে আসেন নাহলে বুঝতে পারবেন না। কালো ত্বক বা শ্যামলা ত্বক সাথে সাথে তো আর ফর্সা করা সম্ভব না নিয়মিত যত্ন ও পরিশ্রম করলে ফর্সা হওয়া সম্ভব আশা করি বুঝতে পেরেছেন এই আর্টিকেলটি পড়ে কোন প্রশ্ন বা আপনাদের কিছু মতামত জানানো থাকলে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন এবং আর্টিকেলটি পড়ে ভালো লাগলে আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আপনি নিবোর্ন সাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url